দলিল কি | জমির দলিল কত প্রকার | দলিল কত প্রকার ও কি কি | How many types of documents and what are they Dolil | Alaminitbd
দলিল কি | জমির দলিল কত প্রকার | দলিল কত প্রকার ও কি কি | How many types of documents and what are they Dolil. | Alaminitbd
How many Types of land deeds in bd
জমির দলিল কত প্রকার Types of land deeds in bd বিভিন্ন ধরনের দলিলের সংজ্ঞা যা আগে কখনো জানতেন না
#বিস্তারিত জানার জন্য ভিডিওটি না টেনে শেষ পর্যন্ত মনযোগ সহকারে দেখুন।
দলিল কি ?
দলিল হচ্ছে জমি জমার প্রাণ। তাই যিনি জমি কিনছেন দলিলটি তার নিকট বোধগম্য হতে হবে। দলিলে কোন ভুল থেকে গেলে তার দায় বহন করতে হয় জমি ক্রেতাকে। তাই যার হাতের লেখা সুন্দর তাকে দিয়ে বা কম্পিউটারে টাইপ করে দলিল লেখা উচিত। জমির ক্রেতা ও নবীন দলিল লেখকদের দলিল লেখার সুবিধার্থে নিম্ন একটি আধুনিক দলিলের মডেল তুলে ধরা হলো। মডেল দলিলে দলিলের কোন অংশ যাতে বাদ না পড়ে সেজন্য দলিলকে ৯টি অংশে ভাগ করে ৯টি শিরোনাম দিয়ে লেখা হয়েছে। বাস্তবে দলিল লেখার সময় এ শিরোনামগুলো ব্যবহার করা যেতেও পারে, ব্যবহার না করলেও চলবে। তবে ৯টি অংশের কোনটিও যাতে বাদ না পড়ে সেদিকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে।
দলিল বিভিন্ন প্রকারের হয়ে থাকে । নিম্নে বিভিন্ন প্রকার দলিলের বর্ণনা দেওয়া হলঃ
সাফকবলা দলিল :
কোনো ব্যক্তি তার সম্পত্তি অন্যের কাছে বিক্রি করে যে দলিল সম্পাদন ও রেজিস্ট্রি করে দেন তাকে ‘সাফকবলা’, ‘বিক্রয় কবলা’ বা ‘খরিদা কবলা’ বলা হয়। এ কবলা নির্ধারিত দলিল স্ট্যাম্পে লেখার পর দলিলদাতা অর্থাৎ বিক্রেতা সাব রেজিস্ট্রারের অফিসে উপস্থিত হয়ে দলিল সই করে গ্রহীতা অর্থাৎ খরিদ্দারের বরাবরে রেজিস্ট্রি করে দেবেন। এ দলিল রেজিস্ট্রি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দলিলের তফসিলে লিখিত অর্থাৎ বিক্রীত ভূমির যাবতীয় স্বত্ব দলিলদাতা থেকে বিলুপ্ত হয়ে দলিল গ্রহীতা অর্থাৎ খরিদ্দারের ওপর অর্পিত হয়।
দানপত্র দলিল :
যে কোনো সম্প্রদায়ের যে কোনো ব্যক্তি তার সম্পত্তি দান করতে পারেন। এ দানপত্র দলিলে শর্তবিহীনভাবে সকল প্রকার ক্ষমতা প্রদান করতে হবে। স্বত্ব সম্পর্কে দাতার কোনো প্রকার দাবি থাকলে দানপত্র শুদ্ধ হবে না।
হেবা দলিল :
মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য দানপত্র দলিল। এ দলিল কোনো কিছুর বিনিময়ে নয়, কেবল সন্তুষ্ট হয়ে এ রকম দান করা হয়। কিন্তু এ হেবা শর্তবিহীন অবস্থায় দান বিক্রয়, কট রেহান ও রূপান্তর ইত্যাদি সব ক্ষমতা প্রদানে দান বা হেবা করতে হবে। স্বত্ব সম্পর্কে দাতার কোনোরকম দাবি থাকলে সে দান বা হেবা শুদ্ধ হবে না এবং তা যে কোনো সময় বাতিলযোগ্য। এ রকম দানপত্রে দাতার কোনো স্বার্থ সংরক্ষিত থাকবে না।
হেবা বিল এওয়াজ :
হেবা বিল এওয়াজও মুসলিম সম্প্রদায়ের একটি দানপত্র দলিল এবং এ দানও সন্তুষ্ট হয়ে করা হয়। কিন্তু এটি কোনো কিছুর বিনিময়ে হয়ে থাকে, যেমন_ পবিত্র কোরআন, জায়নামাজ, তসবিহ, মোহরানার টাকা, এমনকি যে কোনো জিনিসের বিনিময়েও হতে পারে, যেমন আংটি ইত্যাদি। এ হেবা বিল এওয়াজ দলিল সম্পূর্ণ শর্তবিহীন অবস্থায় গ্রহীতা যাবতীয় হস্তান্তর ও রূপান্তরের সকল প্রকার ক্ষমতার অধিকারী হবেন এবং দাতার যাবতীয় স্বত্ব গ্রহীতার কাছে অর্পিত হবে।
দাতার স্বার্থে কোনো প্রকার স্বত্ব দাতার জন্য সংরক্ষিত থাকলে দলিল শুদ্ধ হবে না। এ হেবা বিল এওয়াজ অবশ্যই রেজিস্ট্রিকৃত হতে হবে। হেবা বিল এওয়াজ যদি টাকার বিনিময়ে হয় এবং ক্রমিক ওয়ারিশিসূত্রে আগে পরে তিন ধাপের পরের ব্যক্তিকে বা তৃতীয় ব্যক্তিকে হেবা বিল এওয়াজমূলে দান করে থাকে তাহলে শরিক কর্তৃক জানার তারিখ থেকে চার মাসের মধ্যে প্রিয়েমশান বা অগ্রক্রয় করতে পারে।
বিঃদ্রঃ দানপত্র দলিলের ক্ষেত্রে নিবন্ধনকৃত ধর্মীয়, দাতব্য, ক্রিড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্টানের অনূকুলে যে কোন দানের ক্ষেত্রে স্থানীয় সরকার কর প্রযোজ্য নয়।
এওয়াজ দলিল
যে কোন সম্প্রদায়ের বা একই সম্প্রদায়ের বা একই বা কোন ব্যক্তি যে কোন ব্যক্তির সহিত তাহাদের লপ্ত ও সুবিধা মত একের ভূমি অপরকে দিতে পারেন অর্থাৎ পরস্পর এওয়াজ পরিবর্তন সরতে পারেন। এই দলিল অবশ্যই রেজিষ্টারী হতে হবে।
এওয়াজ পরিবর্তন দলিলের একটা ব্যাখ্যা দেওয়া হলো: ক এর জমি খ এর বাড়ীর নিকট এবং খ এর জমি ক এর বাড়ীর নিকট। উভয়ের জমিই উভয়ের বেলপ্ত। কাজেই ক তার জমি খ কে এবং তার জমি ক কে দিয়ে উভয়ে একটি দলিল সম্পাদন করে রেজিষ্টারী করে নিল। একেই এওয়াজ পরিবর্তন দলিল বলে। এই দলিলের কেহ প্রিয়েমশান করতে পারে না।
বণ্টন মানা দলিল :
শরিকরা নিজ নিজ ছাহামপ্রাপ্ত হয়ে ওই ছাহামের বাবদ যে দলিল করে থাকে, তাকে বণ্টননামা দলিল বলে। একই সম্পত্তিতে মালিক হয়েছেন এ রকম একই বংশের লোককে সাধারণত শরিক বলা হয়। শরিক দুই প্রকারের। যথা_ উত্তরাধিকারসূত্রে শরিক ও কোনো শরিক থেকে খরিদসূত্রে শরিক। ইংরেজিতে বলা হয় কো-শেয়ারার বাই ইনহেরিট্যান্স অ্যান্ড কো-শেয়ারার বাই পারচেজ।
বণ্টননামা দলিল করার সময় সব শরিক দলিলে পক্ষভুক্ত থেকে ও দস্তখত করে বণ্টননামা দলিল করতে হবে। কোনো একজন শরিক বাদ থাকলে বণ্টননামা শুদ্ধ হবে না। বণ্টননামা দলিল রেজিস্ট্রি করতে হবে কিন্তু ঘরোয়াভাবে বণ্টন করে সব পক্ষ যদি বণ্টননামা দলিলে দস্তখত করে থাকেন তাহলেও বণ্টননামা কার্যকর হতে পারে। যদি শরিকরা আপসমতে বণ্টন করতে রাজি না হন তাহলে যে কোনো শরিক বণ্টনের জন্য আদালতে নালিশ করতে পারেন।
অসিয়তনামা দলিল :
কোনো ব্যক্তি তার সম্পত্তি কাউকে বা তার উত্তরাধিকারীদের মধ্যে অসিয়তকারী ব্যক্তির উত্তরাধিকারীদের মধ্যে সবাইকে না দিয়ে যদি একজনকে বা কোনো তৃতীয় ব্যক্তিকে প্রদান করে থাকেন এবং অসিয়তকারীর মৃত্যুর পর যদি তার উত্তরাধিকারীরা দাবি উত্থাপন করেন তাহলে যাকে সম্পত্তি অসিয়ত করা হলো সেই ব্যক্তি উক্ত সম্পত্তির এক-তৃতীয়াংশ পাবেন এবং অবশিষ্ট দুই তৃতীয়াংশের মালিক উত্তরাধিকারীদের মধ্যে সবাইই হবেন।
উইল দলিল :
হিন্দু সম্প্রদায়ের লোক তাদের নিজস্ব সম্পত্তি তাদের আত্মীয়দের মধ্যে যাকে ইচ্ছা উইল করে দিতে পারেন। যিনি উইল করলেন তিনি জীবদ্দশায় একের অধিক উইল করতে পারেন। কিন্তু সর্বশেষ যে উইল করলেন কেবল সেটাই কার্যকর হবে।
না-দাবি দলিল :
কোনো ব্যক্তি সুনির্দিষ্ট কোনো সম্পত্তিতে তার স্বত্বাধিকার নেই মর্মে অথবা স্বত্বাধিকার ত্যাগ করেছেন মর্মে দলিল সম্পাদন ও রেজিস্ট্রি করে দিতে পারেন। এ রকম দলিলকে না-দাবি দলিল বলা হয়।
বয়নামা দলিল :
প্রজাদের ভূমি-রাজস্ব বকেয়া পড়লে উপরস্থ মালিকরা আদালতে খাজনার নালিশ করে ডিক্রি করতেন। প্রজা ওই ডিক্রিকৃত টাকা জমিদারকে প্রদান না করলে ওই খাজনার ডিক্রি জারি দিয়ে ওই ভূমি নিলাম করা হতো। ওই নিলাম উপরস্থ মালিকসহ সর্বসাধারণের খরিদ করার অধিকার ছিল। যে ব্যক্তি বেশি টাকায় নিলামের ডাক ওঠাতেন তিনি ওই নিলামের খরিদ্দার বলে গণ্য হতেন।
খাজনার ডিক্রি ছাড়া আরো কয়েক প্রকারের নিলাম হয়ে থাকে। যেমন_ সরকার কর্তৃক ভূমির বকেয়া রাজস্ব উত্তোলনের জন্য কিংবা দেওয়ানি মোকদ্দমার খরচের টাকা আদায়ের জন্য ও রেহানি ঋণের কারণে। যিনি নিলাম খরিদ করতেন তাকে একটি নিদর্শনপত্র বা সার্টিফিকেট দেয়া হতো, তাকে বয়নামা বলা হয়।
দখলনামা দলিল :
বণ্টনের মোকদ্দমা, স্বত্ব সাব্যস্তপূর্বক খাস দখল, উৎপাত ও অগ্রক্রয় (প্রিয়েমশান) ইত্যাদি মোকদ্দমায় ডিক্রির পর আদালত থেকে বণ্টনের মোকদ্দমায় কমিশনার ও অন্যান্য মোকদ্দমায় আদালতের পদাতিক বা নায়েব, নাজির যোগে ডিক্রির মর্মমতে দখলি পরোয়ানার ভিত্তিতে দখল গ্রহণ করতে হয় এবং দখল দেয়ার পর কমিশনার ও আদালতের পদাতিক বা নায়েব নাজির রিপোর্টসহ ওই দখলি পরোয়ানা আদালতে দাখিল করেন। তাকে দখলনামা দলিল বলা হয়।
রায় দলিল :
কোনো সম্পত্তি টাকা-পয়সা কিংবা অন্যান্য যে কোনো কারণে আদালতে নালিশ হলে বাদীর আরজি, বিবাদীর জবাবদৃষ্টে সাক্ষ্য-প্রমাণ গ্রহণ করে একতরফা বা দোতরফা শুনানির পর হাকিম বিচার করে ওই বিচার লিখিতভাবে জানিয়ে দেন। তাকে রায় দলিল বলা হয়।
ডিক্রি দলিল :
রায়ের মর্মমতে রায়ের আদেশাংশ সংযোজন করে বাদী ও বিবাদী পক্ষের নাম-ঠিকানাসহ সম্পত্তিসংক্রান্ত হলে সম্পত্তির তফসিল পরিচয়সহ একটি দলিল আদালত কর্তৃক জারি করা হয়। একে ডিক্রি বলে।
আরজি দলিল :
বাদী বিরোধীয় ভূমির জন্য বিবাদীগণের বিরুদ্ধে আদালতে যে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন তাকে আরজি বলা হয়। এই আরজিতে বাদী তার স্বত্ব সম্বন্ধে যাবতীয় বিবরণ লিপিবদ্ধ করেন এবং প্রতিকার প্রার্থনা করেন। কোন কোন দরখাস্ত আরজি গণ্যে বিচার হয় যেমন প্রিয়েমশান অভিভাবক নিযুক্তির দরখাস্ত উত্তরাধিকার নিদর্শনপত্র, প্রবেট ইত্যাদি।
আদালত যোগে সাফকবলা দলিলঃ
কোন ব্যক্তি তার সম্পত্তি বিক্রয় করবোর জন্য কারোও নিকট হতে বায়না বাবদ টাকা গ্রহণ করে বায়নাপত্র সম্পাদন করে দিয়ে যদি দলিল সম্পাদন ও রেজিষ্টারী করে না দেয় তাহলে যে ব্যক্তি বায়না দিয়েছেন তিনি আদালতযোগে নালিশ করে আদালত কর্তৃক দলিল সম্পাদন ও রেজিষ্টারী করিয়ে নিতে পারেন।
আদালতের বিচারে দলিল সম্পাদনের মোকদ্দমা ডিক্রি হলে উক্ত ডিক্রি ঐ আদালতে জারী দিয়ে দলিলের মুসাবিদা ও ষ্ট্যাম্প আদালতে দাখিল করলে তম্মর্মে দলিললিপি করে আদালত দাতার পক্ষে দস্তখত করে দলিল রেজিষ্টারী করে দিবেন।
বায়নাপত্র দলিলঃ
কোন সম্পত্তি বিক্রয়ের জন্য ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে যে চুক্তিপত্র সম্পাদন করা হয় তাকে বায়নাপত্র বলে। বর্তমানে বায়না দলিল রেজিষ্ট্রেশন বাধ্যতামূলক।
বায়না পত্রের মাদ্যমেও স্বত্ব হস্তান্তরিত হতে পারে। যদি কোন ব্যক্তি বায়নাপত্র মারফত জমির দখল বুঝিয়ে দিয়ে থাকেন এবং মূল্যের টাকা গ্রহণ করে থাকেন এবং বিশেষ কারণে দলিল সম্পাদন ও রেজিষ্টারী করে দেন নাই বা দিতে পারেন নাই।
যেহেতু দখল বুঝিয়ে দিয়েছেন এবং গ্রহীতা দখল বুঝিয়ে নিয়ে ভোগ দখল করছেন সেহেতু সম্পত্তি হস্তান্তর আইনের ৫৩ ধারা মতে আংশিক বিক্রয় কার্যকরী হয়েছে। অতএব জমিতে খরিদ্দারের স্বত্ব হয়েছে বলে গণ্য হবে।
বেনামী দলিল
কোন ব্যক্তি বিশেষ কোন কারণে তার নিজের নামে সম্পত্তি খরিদ করতে অসুবিধার সম্মুখীন হওয়া বিবেচিত হলে ঐ ব্যক্তি নিজ অর্থে ও স্বার্থে সম্পত্তি খরিদ করে তার দলিল নিজের নামে না করে তার যে কোন আত্মীয়ের বা বিশ্বাসী বন্ধু বান্ধবের নামে বেনামী দলিল করতে পারেন বা নিজের সম্পত্তি ঋণের দায়ে বা অন্য কোন কারণে নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকলে ঐ ব্যক্তি তার নিজের সম্পত্তি কোন আত্মীয় স্বজনেবা বন্ধু বান্ধবের নামে দলিল করে দিতে পারেন। সেই দলিল অবশ্যই সাফকবালা ক্ষেত্র বিশেষে দানপত্র দলিল হবে।
Mozammel Hoque
Advocate Md. Mozammel Hoque (অ্যাডভোকেট মো: মোজাম্মেল হক)
01830-168668
#landowners #খারিজ #জমি #বন্টন #ওয়রিশ #দান #landmeasure #landmeasurement #এসি_ল্যান্ড_এর_করণীয়_কি #মিস_কেসের_পর_করণীয়_কি #দলিল #কবলা #শিক্ষানবীশ #আইন #ল্যান্ড #ভূমি #বায়নানামা #খারিজ
#edubay #edubaybd #edubay_official
edubay, edubaybd, edubay official, jomir dolil, jomir dolil kivabe dekhbo bangladesh, দলিল, jomir dolil bangladesh, how to find jomir dolil number, jomir dolil number, how to get jomir dolil number, digital jomir dolil number bengali, kibhabe jomir dolil number ber korbo, digital jomir dolil, jomir dolil check, land deed, হেবা দলিল, land registration, জমির শতাংশ হিসাব, deed, দলিল করতে কি কি লাগে, পুরাতন দলিল পড়ার নিয়ম, জমির দলিল, বাংলাদেশের আইন কানুন, search west bengal deed, land, how to, বিনিময় দলিল, জমির দাগ নম্বর থেকে খতিয়ানটি বের করুন দাগসূচি, wb land record, জমি, how to get, অনলাইনে জমির দলিল, আর এস খতিয়ান, সি এস খতিয়ান, dolil, rs khatian online, বি এস খতিয়ান, land record, khatiyan download, biswajit roy, multi guide, জমির খতিয়ান, জমি তল্লাশি, janlei sahoj, দলিলপত্র যাচাই করা, জমির দাগ নম্বর কি, জমির দাগ নম্বর ও খতিয়ান, দলিল রেজিস্ট্রেশন কি ভাবে করে, dolil lekhar niyom, ajim uddin official, পুরাতন দলিল পড়ার নিয়ম, west bengal deed and print, how to download, land register serial number, west bengal land registration details, biswajit multi guide, wb land valuation online, land valuation in west bengal, in west bengal, check out dolil, land search by name, digital deed number, how to get dolil number online, how to get digital deed number online, digital jomir number, west bengal digital deed number, how to get digital deed number, jomir digital dolil number, জমির দলিল রেজিস্ট্রি করতে কি কি লাগে, online land deed registration, জমির দলিল করতে কত টাকা লাগবে, সাফ কাওলা দলিল, জমির ফিস হিসাব, অনলাইনে কিভাবে দলিল করব, জমির দলিল অনুসন্ধান, জমির দলিল বাংলাদেশ, অনলাইনে জমির দলিল লেখার নিয়ম, অনলাইনে দলিল যাচাই, জমির দাগ নাম্বার দিয়ে খতিয়ান বের করা, porcha, জাল দলিল, জমি খতিয়ান, জমির হিসাব, জমির দলিল সংক্রান্ত তথ্য, জমির রেকর্ড বের করার নিয়ম, দলিল চেনার উপায়, land, mutation, satkahon live, মিউটেশন, live ajim, নামজারি, নামজারি ফি, নামজারি বাতিল, জমি খারিজ, জমি মাপা, জমির খারিজ, kharij, warish namjari, নামজারি বাতিলের উপায়, ভুমি নামজারি, matit nam kenekoi lagabo, satkahon by ajim, খাজনা খারিজ, অনলাইনে জমির নামজারি, অনলাইনে মিউটেশন, জমির দলিল, ই মিউটেশন, জমি খারিজ ফি, জমির সাতকাহন, দলিল, অনলাইনে জমির খারিজ, জমির নামজারি ফি, অনলাইনে খারিজ, land namjari, নামজারি খতিয়ান, জমি খারিজের খরচ, অনলাইনে নামজারি, জমির হিসাব নিকাশ, খারিজ বাতিলের পদ্ধতি, online namjari, বাংলাদেশের আইন কানুন, online mutation, জমি খারিজ অনলাইন, জমির খতিয়ান, land sale permission kenekoi ulai, satkahon with ajim, namjari ki, অনলাইন নামজারি, land of mutation, land nemjari, land noc, how to online mutation, ই নামজারি করার নিয়ম, নামজারি খতিয়ান চেনার উপায়, how to apply mutation online, land registration procedure, জমি খারিজ করার নিয়ম, mati namjari, অনলাইনে নামজারির আবেদন, mutation of assam, জমি খারিজ কি, নামজারি কিভাবে করতে হয়, ই নামজারি কি, mutation process, registration of land, জমি নামজারি অনলাইন আবেদন পদ্ধতি, ই নামজারি, namjari online application, জমি খারিজ করতে কত টাকা লাগে, how many type of mutation, how to land noc, namjari assam, জমির শতাংশ হিসাব, how to cancel mutation, namjari kitne prakar ka hits he, অনলাইনে নামজারি করার নিয়ম, how to land registri, how to mutation, মিউটেশন করার নিয়ম, mati namjari assam, namjari in assamese, how to land purchased, জমি খারিজ করার নিয়ম, জমির দলিল সংক্রান্ত তথ্য, জমি কেনার আগে করণীয়, মিউটেশন করার নিয়ম, namjari kaise kare, জমি মাপার পদ্ধতি, land mutation process, how to land registration, নামজারি বাতিল করার নিয়ম, land mutation, জমির নামজারি করার নিয়ম, অনলাইন নামজারি করার পদ্ধতি, land laws of bangladesh, নামজারি কোথায় করতে হয়, namjari, land mutation bd, জমা খারিজ কি, জমির মিউটেশন করার পদ্ধতি, খারিজ, অন্য কেউ যদি জমি খারিজ করে নেয় তাহলে কি করা যায়, mati registration kenekoi kore, খারিজ করতে কত টাকা লাগে, মিউটেশন করার পদ্ধতি, land mutation in assam, নামজারি কিভাবে চেক করতে হয়, land registration, আইনের গল্প,খতিয়ান করার নিয়ম, জমির দলিল বের করার নিয়ম, namjari bangladesh, online land mutatin process bd, land mutation process in bangladesh, ই-নামজারি করার নিয়ম, সাতকাহন, land mutation in bangladesh, namjari in assam, নামজারি কি, খারিজ কি, online mutation application in bangladesh, how to land registration in assam, জমি খারিজের নিয়ম, shamim patwary, মিউটেশন কি, jamin register kaise kare, ই-নামজারি অনলাইন আবেদন, নামজারি করার নিয়ম, নামজারি করতে কি কি লাগে, নামজারি কিভাবে করতে হয়, land registration process in assam, হেবা দলিল কি, হেবা দলিল খরচ, হেবা দলিল কি বাতিল করা যায়, হেবা দলিল আইন, হেবা দলিল নমুনা, হেবা দলিল বাতিল করার নিয়ম, হেবা দলিল লেখার নিয়ম, হেবা দলিল বাতিলের নিয়ম, হেবা দলিল বাতিলের মামলা, হেবা দলিলের খরচ, হেবা দলিল করার নিয়ম, হেবা দলিলের খরচ কত, দানপত্র দলিল, হেবা দলিল দলিল করার নিয়ম, দানপত্র দলিলের খরচ, দানপত্র দলিল বাতিল, দানপত্র দলিলের নিয়ম, দান দলিল, হেবা বিল এওয়াজ দলিল,
কোন মন্তব্য নেই
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন